ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণের নিয়ম Quiz

ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণের নিয়ম Quiz

এই গ quizzes মাধ্যমে ‘ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণের নিয়ম’ এর গুরুত্বপূর্ণ ধারণাগুলি তুলে ধরা হবে। বিশেষ করে Duckworth-Lewis-Stern (DLS) পদ্ধতির সাথে সম্পর্কিত প্রশ্নগুলি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেখানে লক্ষ্য স্কোর নির্ধারণ, বৃষ্টি বা অন্যান্য প্রতিবন্ধকতার কারণে লক্ষ্য সামঞ্জস্য এবং প্রথম ও দ্বিতীয় ইনিংসে পরিস্থিতির পরিবর্তনগুলি আলোচিত হবে। প্রতিটি প্রশ্নের সাথে সঠিক উত্তর ও তার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে, যা ক্রিকেট খেলার নিয়ম এবং প্রক্রিয়ার উপর একটি সঠিক ধারণা প্রদানে সহায়তা করবে।
Correct Answers: 0

Start of ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণের নিয়ম Quiz

1. ক্রিকেটে Duckworth-Lewis-Stern (DLS) পদ্ধতির মৌলিক নীতি কী?

  • লক্ষ্য স্কোর নির্ধারণের জন্য সাধারণ রান গণনা করা।
  • লক্ষ্য স্কোর একমাত্র প্রথম দলের মোট রান হবে।
  • বৃষ্টির কারণে ম্যাচ স্থগিত হলে_score অটোমেটিক কমানো।
  • অবশিষ্ট বাকি ওভারের এবং উইকেটের পরিবর্তনের উপর ভিত্তি করে লক্ষ্য স্কোর সামঞ্জস্য করা।

2. প্রথম ইনিংসে বাধা আসলে DLS পদ্ধতি কীভাবে লক্ষ্য নির্ধারণ করে?

  • DLS পদ্ধতি কোনও পরিবর্তন না করে লক্ষ্য বৃদ্ধি করে।
  • DLS পদ্ধতি রানের সংখ্যা সমান রেখে লক্ষ্য স্থির করে।
  • DLS পদ্ধতি ওভারের সংখ্যা ও উইকেটের ভিত্তিতে লক্ষ্য নির্ধারণ করে।
  • DLS পদ্ধতি কেবল ব্যাটিং দলের পাওয়ার উপর ভিত্তি করে লক্ষ্য ঠিক করে।


3. দ্বিতীয় ইনিংসে যদি বাধা আসে তবে DLS পদ্ধতি কী করে?

  • দ্বিতীয় ইনিংসে অপরিবর্তিত রাখে
  • দ্বিতীয় ইনিংসে বোলিং দলকে সুবিধা দেয়
  • দ্বিতীয় ইনিংসে লক্ষ্যমাত্রা বাড়ায়
  • দ্বিতীয় ইনিংসে লক্ষ্যমাত্রা কমায়

4. দ্বিতীয় ইনিংসে একাধিক বাধা আসলে DLS পদ্ধতি কীভাবে কার্যকর হয়?

  • দ্বিতীয় ইনিংসে প্রতিবার বাধার জন্য লক্ষ্যমাত্রা কমে যায়।
  • দ্বিতীয় ইনিংসে বাধা এলে লক্ষ্য বাড়ানো হয়।
  • দ্বিতীয় ইনিংসে বাধাগুলি আরও অগ্রাধিকার নিয়ে লক্ষ্য স্থির করে।
  • দ্বিতীয় ইনিংসে বাধা এলে কোনও পরিবর্তন হয় না।

5. যদি বাধার কারণে লক্ষ্য বাড়ে এবং কমে তবে DLS পদ্ধতির প্রভাব কী?

  • লক্ষ্য স্কোর বৃদ্ধি পায় সব সময়।
  • লক্ষ্য স্কোর কমে যায় সব সময়।
  • লক্ষ্য স্কোর পরিবর্তন হতে পারে।
  • লক্ষ্য স্কোর অপরিবর্তিত থাকে।


6. প্রথম ইনিংসের বৃষ্টির কারণে DLS পদ্ধতি লক্ষ্য কিভাবে পরিবর্তন করে?

  • প্রথম দলের লক্ষ্যমাত্রা কমানো হয়
  • লক্ষ্যমাত্রা একই থাকে
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানো হয়
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্যমাত্রা স্থির থাকে

7. DLS পদ্ধতির উদাহরণ হিসেবে কোন ম্যাচে এটি প্রয়োগ করা হয়েছে?

  • 2015 সালে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড ৫ম ওডিআই
  • 2017 সালে ভারত-সাউথ আফ্রিকা ২য় টেস্ট
  • 2008 সালে ভারত-ইংল্যান্ড ৪র্থ ওডিআই
  • 2019 সালে ভারত-অস্ট্রেলিয়া ৩য় টেস্ট

8. দ্বিতীয় ইনিংসে বিরতির ক্ষেত্রে DLS পদ্ধতি কীভাবে লক্ষ্য পরিবর্তন করে?

  • দ্বিতীয় ইনিংসে লক্ষ্য বাড়ানো হয়
  • দ্বিতীয় ইনিংসে লক্ষ্য অযৌক্তিকভাবে পরিবর্তিত হয়
  • দ্বিতীয় ইনিংসে লক্ষ্য কমানো হয়
  • দ্বিতীয় ইনিংসে লক্ষ্য অপরিবর্তিত থাকে


9. ২০০৬ সালে ভারত-পাকিস্তান প্রথম ODআই-তে DLS পদ্ধতির ফলাফল কী ছিল?

  • ভারত ১৫ রানের ব্যবধানে জিতেছে
  • পাকিস্তান ৭ রান অভিন্ন সংখ্যার ব্যবধানে জিতেছে
  • পাকিস্তান ১০ রান হারিয়েছে
  • ভারত ৫ রানের ব্যবধানে জিতেছে

10. ক্রিকেটে বাধা ছাড়া লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি কী?

  • লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি হল প্রথম দলের রান সংখ্যার একাধিক।
  • লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি হল ১০০ রানের ওপর ভিত্তি করা।
  • লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি হল চার ওভারে রান সংখ্যা।
  • লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি হল পঞ্চম ওভারের শেষ।

11. প্রথম ইনিংসের শুরুতে যদি প্রতিবন্ধকতা ঘটে, DLS পদ্ধতি কীভাবে কাজ করে?

  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর বাড়ানো হয়
  • প্রথম দলের লক্ষ্য স্কোর কমানো হয়
  • দুই দলের লক্ষ্য স্কোর অপরিবর্তিত থাকে
  • প্রথম দলকে বোলিংয়ের জন্য অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়


12. যদি উভয় ইনিংসে একাধিক প্রতিবন্ধকতা ঘটে তবে কী হয়?

  • টার্গেট স্কোর বাড়তে থাকে।
  • টার্গেট স্কোর নিচে হয়।
  • ম্যাচ বাতিল হয়ে যায়।
  • টার্গেট স্কোর অপরিবর্তিত থাকে।
See also  ক্রিকেট প্রতিযোগিতার ধরনের নিয়মাবলী Quiz

13. যদি প্রথম দল ২০ ওভার ব্যাট করে এবং তারপর বৃষ্টি হয়, DLS পদ্ধতি কীভাবে লক্ষ্য নির্ধারণ করে?

  • প্রথম দলের লক্ষ্য স্কোর কমানো হয়।
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর কমানো হয়।
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর বাড়ানো হয়।
  • প্রথম দলের লক্ষ্য স্কোর বাড়ানো হয়।

14. DLS পদ্ধতি প্রয়োগের ফলে ম্যাচের ফলে প্রাপ্ত ফলাফল কীভাবে দেখানো হয়?

  • `টিম একটি জিতেছে (ডি/এল পদ্ধতি)`
  • `টিম দুই জিতেছে (ডি/এল পদ্ধতি)`
  • `ম্যাচ নিষ্পত্তি হয়নি (ডি/এল পদ্ধতি)`
  • `ম্যাচ সেরে গেছে (ডি/এল পদ্ধতি)`


15. দ্বিতীয় ইনিংসে খারাপ আলোতে বিরতির ক্ষেত্রে DLS পদ্ধতির প্রতিক্রিয়া কী?

  • দ্বিতীয় ইনিংসে লক্ষ্য কমে যায়
  • লক্ষ্য বাড়ে এবং বাকি সময়ের মধ্যে পরিবর্তন হয়
  • লক্ষ্য অপরিবর্তিত থাকে ইউজার সম্মতিতে
  • দ্বিতীয় ইনিংসে খেলা বন্ধ হয় পিচ খারাপ হলে

16. অন্তর্বর্তী অবস্থায় লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি কী?

  • লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি হচ্ছে কিছু ওভার এবং উইকেটের সংমিশ্রণ অনুযায়ী সমন্বয় করা।
  • লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি হচ্ছে সব সময় ২ রান কম হিসাব করা।
  • লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি হচ্ছে রান গুনলে ১০ শতাংশ যোগ করা।
  • লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি হচ্ছে প্রথম ইনিংসে মোট রানের মধ্যে ১ বেশি।

17. দ্বিতীয় ইনিংস শুরুর আগে যদি বাধা আসে DLS পদ্ধতি কীভাবে গণনা করে?

  • দ্বিতীয় ইনিংসে বাধা দিলে সম্পূর্ণ স্কোর বাতিল হয়
  • দ্বিতীয় ইনিংসে লক্ষ্য স্কোর বাড়ানো হয়
  • DLS পদ্ধতি কাজ করে না
  • দ্বিতীয় ইনিংসে লক্ষ্য স্কোর কমানো হয়


18. কোন ম্যাচে DLS পদ্ধতি প্রয়োগে একাধিক প্রতিবন্ধকতার উদাহরণ পাওয়া যায়?

  • ভারত-ইংল্যান্ড ২০০৮
  • পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা ২০১০
  • ভারত-অস্ট্রেলিয়া ২০০৫
  • ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ২০১৭

19. DLS পদ্ধতি আবারও ব্যবহৃত হলে লক্ষ্য কিভাবে পরিবর্তন হতে পারে?

  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য হ্রাস পায়
  • লক্ষ্য অপরিবর্তিত থাকে
  • প্রথম দলের লক্ষ্য হ্রাস পায়
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য বাড়ানো হয়

20. DLS পদ্ধতি দ্বারা লক্ষ্য যদি বৃদ্ধি পায় তবে কি কারণ থাকতে পারে?

  • প্রথম ইনিংসে ওভার কমলে লক্ষ্য বৃদ্ধি পায়।
  • প্রথম ইনিংসে উইকেট কমলে লক্ষ্য বৃদ্ধি পায়।
  • প্রথম ইনিংসে রান বেশি হলে লক্ষ্য বৃদ্ধি পায়।
  • প্রথম ইনিংসে সময় কমলে লক্ষ্য বৃদ্ধি পায়।


21. ক্রিকেটে প্রথম দলের স্কোরের তুলনায় লক্ষ্য কিভাবে নির্ধারণ করা হয়?

  • প্রথম দলের স্কোরের মধ্য দিয়ে পুরো ম্যাচের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়
  • প্রথম দলের রান গুনে লক্ষ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়
  • প্রথম দলের স্কোরের সঙ্গে সংখ্যা যোগ করে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়
  • প্রথম দলের স্কোরের একটি যোগ্যতা হিসাবে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়

22. DLS পদ্ধতির ব্যবহারে যদি দুই দলের সম্পদ পরিবর্তন হয়, সেটি কীভাবে লক্ষ্য নির্ধারণে প্রভাব ফেলে?

  • দুই দলের উপর বিতর্ক সৃষ্টি করে
  • ব্ল্যাক আউটে খেলার প্রচেষ্টা তৈরি করে
  • অপ্রাপ্তির জন্য খেলা বাদ দেয়
  • সম্পদ পরিবর্তনের জন্য লক্ষ্য নির্ধারণে প্রভাব পড়ে

23. ২০০৮ সালের ভারত-ইংল্যান্ড ODI তে DLS পদ্ধতির প্রমাণ কী ছিল?

  • ম্যাচে কোনো বৃষ্টি হয়নি
  • ইংল্যান্ড ২৫৫ রান করেছে
  • ইংল্যান্ডের লক্ষ্য ১৯৮ রান ছিল
  • ভারত ২২ ওভার ব্যাট করেছিল


24. DLS পদ্ধতির আওতাধীন খেলার সময় যদি বৃষ্টির প্রতিবন্ধকতা ঘটে তবে কি হয়?

  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর বেড়ে যায়
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য সমান থাকে
  • খেলাটি বাতিল হয়ে যায়
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর কমে যায়

25. DLS পদ্ধতি লক্ষ্য পরিবর্তনের সময় সমসংখ্যক প্রতিবন্ধকতা থাকলে কী হবে?

  • লক্ষ্য হ্রাস পাবে
  • লক্ষ্য অপরিবর্তিত থাকবে
  • লক্ষ্য পূর্ণ হবে
  • লক্ষ্য বৃদ্ধি পাবে

26. প্রথম ইনিংসে ২৪ ওভার যদি খেলা হয়, DLS পদ্ধতির পূর্ববর্তী লক্ষ্য কিভাবে পরিবর্তিত হবে?

  • লক্ষ্য বাড়ে
  • লক্ষ্য অপরিবর্তিত থাকে
  • লক্ষ্য কমে
  • লক্ষ্য অল্পবিশদে বাড়ে


27. DLS পদ্ধতির প্রভাবের উদাহরণ কি কোনো বাংলাদেশী ম‍্যাচে দেখা যায়?

  • 2021 সালে ভারত-নিউজিল্যান্ড ODI ম্যাচ
  • 2008 সালে ভারত-ইংল্যান্ড ODI ম্যাচ
  • 2010 সালে ভারত-পাকিস্তান ODI ম্যাচ
  • 2015 সালে ভারত-অস্ট্রেলিয়া ODI ম্যাচ

28. DLS পদ্ধতির মাধ্যমে লক্ষ্য নির্ধারণ করতে গেলে কোন পরামর্শগুলি পালন করা উচিত?

  • রান সংখ্যা সমান রাখুন
  • উইকেটের সংখ্যা পরিবর্তন করুন
  • প্রথম দলের জন্য লক্ষ্য বৃদ্ধি করুন
  • দ্বিতীয় দলের জন্য লক্ষ্য প্রত্যাশার পরিবর্তন আনুন

29. DLS পদ্ধতি ব্যবহারে ক্রিকেটে সবচেয়ে সাধারণ ভুল কোনটি?

See also  ক্রিকেটে আইসিসির ভূমিকা Quiz
  • রান বৃদ্ধি করার প্রয়োজন নেই
  • পূর্বের লক্ষ্য অব্যাহত রাখা
  • উইকেটের সংখ্যা অপরিবর্তিত রাখা
  • প্রথম ইনিংসের লক্ষ্য স্কোর বৃদ্ধি


30. DLS পদ্ধতির প্রথম প্রয়োগ কোথায় হয়েছিল?

  • ভারত
  • অস্ট্রেলিয়া
  • দক্ষিণ আফ্রিকা
  • ইংল্যান্ড

আপনার কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে

ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণের নিয়ম নিয়ে এই কুইজটি সম্পন্ন করার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আশা করি আপনি এই প্রক্রিয়াটি উপভোগ করেছেন। কুইজের মাধ্যমে আপনি শিখেছেন কিভাবে লক্ষ্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন কৌশল ও নীতিসমূহ কাজ করে। ক্রিকেটের খেলায় এই লক্ষ্যগুলির গুরুত্ব বোঝা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

কুইজের মাধ্যমে আপনি নতুন কিছু তথ্য জানার পাশাপাশি নিজের জ্ঞানও বৃদ্ধি করেছেন। কি করে সামনের টার্গেট নির্ধারণ করা হয় এবং এর ফলাফল কিভাবে স্পষ্ট হয়, এই বিষয়গুলো এখন আপনাদের কাছে আরও পরিষ্কার। ক্রিকেটের কৌশলগত দিকগুলি বোধগম্য হয়েছে এবং আপনি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে সঠিক পরিকল্পনা মাঠে প্রয়োগ করতে হয়।

এবার, আমরা আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমাদের পরবর্তী অধ্যায় দর্শন করার জন্য। সেখানে ‘ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণের নিয়ম’ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এতে আরও অনেক দিক এবং তথ্য যুক্ত রয়েছে, যা আপনার ক্রিকেট জ্ঞানে নতুন মাত্রা যোগ করবে। তাই, দেরি না করে আমাদের পরবর্তী বিভাগে চলে যান এবং গভীরতর জ্ঞান অর্জনের সুযোগ নিন।


ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণের নিয়ম

ক্রিকেটের লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি

ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণের মৌলিক নীতি হলো ম্যাচের সময় নির্দিষ্ট একটি রান সংগ্রহ করা। এটি দুই দলের মধ্যে প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করে। একটি দল ব্যাটিং করে এবং বিচার করে কত রান করতে হবে। এটি ম্যাচ শেষে জয়ী হওয়ার জন্য অন্যতম একটি সূচক। বিশেষ করে টি-২০ এবং একদিনের ম্যাচে লক্ষ্য নির্ধারণ বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

সংশ্লিষ্ট খেলার ধরন অনুযায়ী লক্ষ্য নির্ধারণ

ক্রিকেটের বিভিন্ন সংস্করণ যেমন টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-২০ এর জন্য লক্ষ্য নির্ধারণের প্রক্রিয়া আলাদা। টেস্টে একটি দলের সীমাহীন সময় থাকে, যা রান তুলতে সহায়ক। অন্যদিকে, ওয়ানডে এবং টি-২০ তে নির্দিষ্ট ও সীমিত ওভার থাকে, যেটা দ্রুত রান তোলার কৌশল দরকার। দর্শকদের আকর্ষণ তৈরি করতে এই সম্পর্কিত লক্ষ্য নির্ধারণের নিয়মগুলো কার্যকরী।

লক্ষ্য নির্ধারণের জন্য স্ট্র্যাটেজি

ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণের জন্য দলের কৌশল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দলের অধিনায়ক এবং কোচ নিশ্চিত করেন যে খেলোয়াড়রা কিভাবে সঠিক সময়ে আগ্রাসী ও স্থির থাকার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখবে। সঠিক স্ট্র্যাটেজি প্রয়োগ করা হলে লক্ষ্য পূরণ সম্ভব হয়। কাজের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ হলো কোথায় এবং কিভাবে খেলতে হবে তা নির্ধারণ করা।

প্রতিপক্ষের শক্তি ও দুর্বলতা বিশ্লেষণ

লক্ষ্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রতিপক্ষের শক্তি ও দুর্বলতা বোঝা অপরিহার্য। প্রতিপক্ষের বোলিং শক্তি, ফিল্ডিং দক্ষতা এবং বলের ধরন লক্ষ্য নির্ধারণে প্রভাব ফেলে। এই তথ্য বিশ্লেষণ করে লক্ষ্য স্থির করা প্রয়োজন যাতে নিজ দলের শক্তি সর্বাধিকভাবে ব্যবহৃত হতে পারে।

লক্ষ্য পূরণের জন্য মানসিক প্রস্তুতি

লক্ষ্য পূরণের প্রক্রিয়ায় খেলোয়াড়দের মানসিক প্রস্তুতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চাপের মধ্যে ঘটনাগুলো সামলে নেওয়ার ক্ষমতা লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হয়। প্রবাহিত চিন্তাভাবনা এবং কার্যকর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা লক্ষ্য পেরিয়ে যাওয়ায় ভূমিকা রাখে। তাই মানসিক প্রস্তুতি লক্ষ্য নির্ধারণের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।

ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণের নিয়ম কী?

ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণের নিয়ম হলো যে একটি দল ম্যাচের নির্ধারিত ইনিংসে কত রান সংগ্রহ করতে সক্ষম হবে। প্রতিপক্ষ দলের রান স্কোর হলো লক্ষ্যের ভিত্তি। লক্ষ্য সাধারণত লক্ষ্য নির্ধারণের সময় দলটির অর্জিত রান বিএসই নির্ধারণ করে। উদাহরণ হিসেবে, যদি দল এন ৩০০ রান করে, তাহলে দলের বি’কে এই লক্ষ্য অর্জন করতে হবে।

ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণ কিভাবে হয়?

ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণ হয় ইনিংসের শেষে প্রথম দলের অর্জিত রান কে হিসাব করে। সাধারণত, প্রথম দল ইনিংসে রান করে তারপর দ্বিতীয় দলের জন্য ওই রানটিই লক্ষ্য হিসেবে স্থির করা হয়। বিভিন্ন ধরনের টুর্নামেন্ট এবং ক্রিকেট ফরম্যাটে, যেমন ওয়ানডে এবং ট২০ তে, ওই দলের জন্য রান নির্ধারণ হয়ে থাকে।

ক্রিকেটে লক্ষ্য কোথায় ঘোষণা করা হয়?

ক্রিকেটে লক্ষ্য ভেন্যুর স্কোরবোর্ডে এবং বিশ্লেষণাত্মক টেলিভিশন সম্প্রচারগুলোর মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়। এটি মাঠে উপস্থিত দর্শকদের জন্য এবং টেলিভিশন বা অনলাইনে লাইভ দেখার দর্শকদের জন্য প্রকাশ করা হয়।

ক্রিকেটে লক্ষ্য কখন নির্ধারণ করা হয়?

ক্রিকেটে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয় প্রথম দলের ইনিংস সম্পন্ন হওয়ার পর পর। ম্যাচের ইনিংস শেষে, প্রতিপক্ষ দলের জন্য লক্ষ্যের হিসেবে প্রথম দলের রান নির্ধারণ হয়। তাই লক্ষ্য সাধারণত ৫০ ওভারের ম্যাচে বা নির্ধারিত ইনিংস শেষে স্থির হয়।

ক্রিকেটে লক্ষ্য কে নির্ধারণ করে?

ক্রিকেটে লক্ষ্য সাধারণত প্রথম দলের অধিনায়ক এবং কোচিং স্টাফের পরিকল্পনা অনুযায়ী স্থির করা হয়। তবে, ম্যাচ চলাকালীন আউট হওয়া খেলোয়াড় এবং রানের দ্রুত অগ্রগতি লক্ষ্য অর্জন করতে সাহায্য করে। লক্ষ্য স্থির অবস্থান গ্রহণ করতে প্রথম দলের স্কোর উপর ভিত্তি করে পদক্ষেপ নেয়া হয়।

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *